Description
জিরা চাষ পদ্ধতি, প্রিয় পাঠক আজকের আর্টিকেলটিতে আমরা আলোচনা করব জিরা চাষ পদ্ধতি তাই আমাদের আর্টিকেলটি পড়ে আপনি জানতে পারবেন জিরা চাষ পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য তাহলে চলুন দেরি না করে এখনি জেনে নেয়া যাক ।
আর্টিকেলটিতে আমরা কিছু প্রডাক্ট তুলে ধরেছি প্রোডাক্টের বিজ্ঞাপন পিকচার তুলে ধরেছে আপনি চাইলে প্রোডাক্টগুলো দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে অর্ডার করে সংগ্রহ করতে পারেন । প্রডাক্ট কেনার জন্য সরাসরি ফোন নম্বরে যোগাযোগ করুন অথবা অডার অপশনে অর্ডার করুন ।
জিরা চাষ পদ্ধতি
জিরা একটা অত্যন্ত জনপ্রিয় মসলা যার ইংরেজী নাম Cumin, বৈজ্ঞানিক নাম Cuminum cyminum এবং পরিবার Apiaceae। রান্না করা খাবার সুস্বাদু করতে জিরার জুড়ি নেই। নাতিশীতোষ্ণ এবং শুষ্ক আবহাওয়া জিরা চাষের জন্যে উপযুক্ত। সুনিষ্কাশিত উর্বর,গভীর এবং বেলে দোঁআশ মাটি জিরা চাষের জন্যে উত্তম। সঠিক পরিচর্যায় সহজেই হেক্টরপ্রতি ৬০০ থেকে ৮০০ কেজি জিরার ফলন পাওয়া সম্ভব।সুনিষ্কাশিত উর্বর,গভীর এবং বেলে দোঁআশ মাটি জিরা চাষের জন্যে উত্তম। জিরা চাষ পদ্ধতি:-
জাতঃ প্রধানত চার ধরনের জিরা দেখা যায়। লম্বা,বেঁটে, গোলাপী ফুল এবং সাদা ফুল। গোলাপী ফুল জিরার ফলন অনেক বেশি।
মাটি ও জলবায়ুঃ ফল ধরার সময়ে শুকনা ও ঠাণ্ডা আবহাওয়া এবং ফল পুষ্ট হওয়ার সময়ে নাতিশীতোষ্ণ ও শুষ্ক আবহাওয়া জিরা চাষের জন্যে আদর্শ। মেঘলা আবহাওয়া, অধিক বৃষ্টিপাত এবং অতিরিক্ত ঠান্ডায় জিরার ফলন ভালো হয় না। সুনিষ্কাশিত উর্বর,গভীর এবং বেলে দোঁআশ মাটি জিরা চাষের জন্যে উত্তম।
বীজের হার ও বপনঃ ছিটিয়ে বীজ বপন করলে প্রতি হেক্টরে ১২-১৫ কেজি বীজ লাগে। এবং সারিতে মাদা করে লাগালে প্রতি হেক্টরে ৮-১০ কেজি বীজ লাগে। সারিতে বপন করলে দুরত্ব হবে। ২৫ x ১৫ সেমিঃ। জিরা বোনার আগে ২/৩ দিন ভিজিয়ে রাখতে হবে এবং বোনার আগে প্রতি কেজি বীজের সাথে ২ গ্রাম হারে ভিটাভেক্স/প্রোভেক্স মিশিয়ে বীজ শোধন করে নিতে হবে।
বীজ বপনের সময়ঃ অক্টোবর-নভেম্বর মাস বীজ বপনের উপযুক্ত সময়।
জমি তৈরি ও সার প্রয়োগঃ ৫-৮ টি লাঙ্গল এবং মই দিয়ে জমির মাটি ঝুরঝুরে করে নিতে হবে। হেক্টর প্রতি ১০ টন জৈব সার, এবং শেষ চাষের আগে ১০ কেজি নাইট্রোজেন, ২০ কেজি ফসফেট সার হিসেবে প্রয়োগ করতে হবে। এরপর বীজ বপনের ৩০ দিন পর একবার এবং ৬০ দিন পর আরেকবার ১০ কেজি করে নাইট্রোজেন উপরি প্রয়োগ করতে হবে। প্রত্যেকবার সার প্রয়োগের পর হালকা সেচ দিতে হবে।
পরিচর্যাঃ বীজ বপনের ২৫-৩০ দিন পর আগাছা এবং অতিরিক্ত চারা তুলে ফেলতে হবে এবং চারার গোড়ার মাটি আলগা করে দিতে হবে। জমিতে যথেষ্ট পরিমাণ জো না থাকলে বীজ বপনের পরে হালকা সেচ দিতে হবে। পরবর্তীকালে আরো ২/৩ বার সেচ দিতে হবে। খেয়াল রাখতে হতে ফুল আসার সময়ে এবং জিরা পুষ্ট হওয়ার সময়ে যেন মাটি শুকনা না থাকে।
রোগ বালাই ব্যবস্থাপনাঃ জিরাতে সাধারণত শুঁয়োপোকা (Spopdoptera litura), লেদাপোকা(Spopdoptera exigua), জাবপোকা(Brevicornye coriandari), সাদা গুড়ো রোগ (Powdery mildew= Erysiphe polygoni), ধ্বসা রোগ(Alternaria burnsili), ঝিমিয়ে পড়া রোগ(Fusarium oxysporum) ইত্যাদি রোগ-বালাই দেখা যায়। এ ব্যাপারে যথাসময়ে প্রয়োজনমত ব্যবস্থা নিতে হবে।
ফলনঃ জাত অনুসারে ৯০-১১০ দিনের মধ্যে জিরা তোলা যায়। ফসল পেকে গেলে ছোট ছোট আঁটি বেঁধে, খামারে এনে তারপর রোদে শুকিয়ে লাঠি দিয়ে পিটিয়ে বীজ জিরা আলাদা করতে হয়। ভালোভাবে চাষ করলে হেক্টর প্রতি ৮০০-১০০০ কেজি ফলন পাওয়া সম্ভব।
আমাদের আর্টিকেলটিতে আমরা বিভিন্ন প্রোডাক্ট এর বিজ্ঞাপন পিকচার তুলে ধরেছিআপনি যদি মেডিসিন টি সংগ্রহ করতে চান তাহলে আর্টিকেল আদালতে সকল নাম্বার গুলো রয়েছে সেগুলো তো ফোন করে মেডিসিন সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জেনে অর্ডার করে দিতে পারেন আপনার প্রয়োজনীয় মেডিসিন আমাদের প্রতিনিধি খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে পৌঁছে যাবে আপনার ঠিকানায় ধন্যবাদ।
Reviews
There are no reviews yet.