নতুন পণ্যের মূল্য নির্ধারণ কৌশল

850.00৳ 

সরাসরি কিনতে ফোন করুন: 01622913639

>> সারাদেশে ক্যাশ অন ডেলিভারি করা হয় !

>> ডেলিভারি খরচ ঢাকার মধ্যে ৬০ ঢাকার বাইরে  ১০০ টাকা !

>> প্রোডাক্ট হাতে পেয়ে চেক করে মূল্য পরিশোধ করতে পারবেন !

>> ডেলিভারি খরচ সাশ্রয় করতে একসাথে কয়েকটি প্রোডাক্ট অর্ডার করুন !

1002 in stock

Description

নতুন পণ্যের মূল্য নির্ধারণ কৌশল সম্পর্কে অনেকেই আমাদের কাছে বিস্তারিত জানার আগ্রহ প্রকাশ করে থাকেন তাই আজকের আর্টিকেলটি সাজিয়েছি এমনভাবে যে আর্টিকেলটিতে আপনারা জানতে পারবেন নতুন পর্বের মূল্য নির্ধারণ কিভাবে করতে হয় এবং নতুন এ সম্পর্কে বিস্তারিত যে আলোচনাগুলো রয়েছে এর মধ্যে আপনারা জানতে পারবেন নতুন পণ্য যখন আপনার কাছে আসবে তখন তার দাম কিভাবে নির্ধারণ করবেন । কোন দিন সহবাস করা নিষেধ ( জেনে নিন বিস্তারিত তথ্য )

নতুন পণ্যের মূল্য নির্ধারণ কৌশল

সাধারণত যখন কোন নতুন পণ্য আপনার গোডাউনে আসবে বা ঢুকবে তখন আপনার সেই পণ্য আপনি যখন পণ্যটি কিনবেন তার যে রেট ধরা হবে এবং আপনি পণ্য টু যেখান থেকে কিনবেন সেখান থেকে আপনার গোডাউন পর্যন্ত আসতে যে কেয়ারিং খরচ অথবা যে খরচ গুলো রয়েছে এগুলো টোটাল বিবেচনা করে এবং এই পণ্যটি আপনি যখন বাজারে ছাড়বেন এই ছাড়তে গিয়ে কত খরচ হবে সেই সমস্ত টোটাল খরচ হিসেবে করে আপনি এর একটু একটি পারসেন্ট লভ্যাংশ যোগ করে আপনি যেই দামটি ফিক্সড করবেন এবং জানতে ফিক্সড করা হয় সেটাকেই বলা হয় নতুন পণ্যের মূল্য নির্ধারণ কৌশল ।

যখন কোন পণ্য প্রস্তুত করার পর সেটা ভোক্তার কাছে আসা পর্যন্ত যেই খরচটুকু হয় তার সাথে লাভ যোগ করে, যখন কোন কোম্পানি তার পণ্যে মূল্য নির্ধারণ করে থাকে তখন তাকে ব্যয় ভিত্তিক পণ্যের মূল্য নির্ধারণ বলে। এইটি সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত মূল্য নির্ধারন পদ্ধতি। পুরুষের মেয়েদের সেক্স বৃদ্ধি করার ভেষজ  ঔষধ কিনতে ক্লিক করুনএখনি কিনুন 

 

বাজার সরতোলা মূল্য নির্ধারণ কি

বাজার সব তোলা মূল্য নির্ধারণ বলতে বোঝায় একটি বাজারে আপনি যে প্রোডাক্টটি যখন লাঞ্চ করতে চাচ্ছেন অথবা চালাতে চাচ্ছেন তখন আপনাকে অবশ্যই মনে রাখতে হবে যে এই প্রোডাক্টটি বাজারে চলবে সেটার দাম কত হতে পারে এবং সেটার দাম কত হওয়া উচিত এইভাবে আপনাকে যে একটা মূল্য নির্ধারণ করতে হবে ।

দাম নির্ভর করে একটি বাজারের চাহিদা এবং সরবরাহের উপাদানগুলির মধ্যে মিথস্ক্রিয়ার উপর । চাহিদা এবং সরবরাহ ভোক্তা এবং উৎপাদকদের ক্রয়-বিক্রয়ে নিয়োজিত হওয়ার ইচ্ছার প্রতিনিধিত্ব করে। একটি পণ্যের একটি বিনিময় সঞ্চালিত হয় যখন ক্রেতা এবং বিক্রেতারা একটি মূল্যের উপর একমত হতে পারেন।

পণ্যের মূল্য নির্ধারণে বিবেচ্য বিষয়

অন্যের মূল্য অবশ্যই একটি বিবেচ্য বিষয় কারণ আপনি যে পণ্যটি বিক্রি করতে চাচ্ছেন অথবা যে পণ্যটি বাজারজাত করতে চাচ্ছেন সেটির পণ্যটির মূল্য যদি আপনি সঠিকভাবে নির্ধারণ না করতে পারেন তাহলে কিভাবে এটি বাজারজাত করবেন সেটি অবশ্যই আপনাকে দেখতে হবে তাই পন্ডের মূল্য অবশ্যই বাজারজাত করার জন্য প্রস্তুত করতে হবে ।

এককথায় বলা যায় ক্রেতা যদি মনে করে কোন পণ্যের দাম সেই পণ্যের জন্য যথাযথ, আর এই ক্রেতার মূল্যয়নের উপর ভিত্তি করে যখন কোন পণ্যের দাম নির্ধারণ করা হয় তখন তাকে মানভিত্তিক মূল্য নির্ধারণ বলে। যেমনঃ একটি মোবাইলের সব ফিচার দেখে, মনে হল এর দাম যদি ৩০,০০০ টাকা হয়, তাহলে যথাযথ হবে।

 

মূল্য নির্ধারণের সুবিধা ব্যাখ্যা কর

যখন বাজারে একটি পণ্যের মূল্য নির্ধারণ করা হয় তখন কিছু মুনাফোলোবি ব্যবসায়ীরা আছে যারা উচ্চ মুনাফা দিয়ে পন্যটি বিক্রি করতে পারেনা ফলে তাদের তারা তাদের যে স্বার্থ নিঃস্বার্থ হাসিল করতে পারেনা এজন্য পণ্য অন্য অন্যের মূল্য নির্ধারণের একটি বিশেষ সুবিধা এছাড়া পণ্য মূল্য যখন আপনি নির্ধারণ করে দিবেন তখন আপনি জানতে পারবেন যে এই পণ্যটির মূল্য এত ঠিক আছে সেটি আপনি সহজে ক্রয় করতে আপনার তেমন কোনো সমস্যা হবে না ।

অধিক পরিমাণ মুনাফা অর্জনের জন্য অনেক প্রতিষ্ঠান পণ্যের মূল্য নির্ধারণ করে। সর্বোচ্চ মুনাফা অর্জনের জন্য বিপণনকারী সব সময় সচেষ্ট থাকে। বিনিয়োগ বা নিট বিক্রয়ের ওপর নির্দিষ্ট শতকরা হারে মুনাফা অর্জনের জন্য কোনো প্রতিষ্ঠান পণ্যের মূল্য নির্ধারণ করতে পারে।

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “নতুন পণ্যের মূল্য নির্ধারণ কৌশল”

Your email address will not be published. Required fields are marked *