Description
জুতা আবিষ্কার , প্রিয় পাঠক আজকের আর্টিকেলটিতে আমরা আলোচনা করব জুতা আবিষ্কার তাই আমাদের আর্টিকেলটি পড়ে আপনি জানতে পারবেন জুতা আবিষ্কার সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য তাহলে চলুন দেরি না করে এখনি জেনে নেয়া যাক ।
এই আর্টিকেলটিতে আমরা কিছু প্রোডাক্ট তুলে ধরেছি প্রোডাক্টের বিজ্ঞাপন পিকচার তুলে ধরেছে আপনি চাইলে প্রোডাক্টগুলো দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে অর্ডার করে সংগ্রহ করতে পারেন ।Gazivai.com এ – মেয়েদের ব্রা ৫০ টাকা ব্রা প্যান্টি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই ব্রা কিনুন
জুতা আবিষ্কার কবিতা
জুতা আবিস্কার কবিতাটি মূলত বীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কল্পনা কাব্যগ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে । জুতা আবিষ্কার কবিতার যেকোনো ধরনের প্রশ্ন উত্তর গুলো আমাদের এই পোস্টে পাবেন । এই কবিতায় রাজা হবু তার রাজ্যের মালিক। আমার মাটি বলে তিনি তার রাজ্যের মাটিকে বুঝিয়েছেন। ধরণির মাঝে রাজা পা দিলে এ মাটিতে তার পা নােংরা হয় । রাজা এ অনাসৃষ্টির প্রতিকার করতে বলেন মন্ত্রীকে। যদি তা মন্ত্রী বা সভাসদরা করতে ব্যর্থ হন তবে রাজা কাউকেই ক্ষমা করবেন না, সবাইকে শাস্তি দেবেন।
পুরুষের ও মেয়েদের সে- ক্স বৃদ্ধি করার হোমিও ঔষধ কিনতে ক্লিক করুন – এখনি কিনুন
জুতা আবিষ্কার কবিতার মূলভাব
ধুলাবালি থেকে নিজের পা দুটি মুক্ত রাখার জন্য রাজা তার মন্ত্রীদের ডেকে রাজ্য থেকে ধুলাবালি দূর করার নির্দেশ দেন। এই সমস্যার সমাধান নিয়ে ভাবতে ভাবতে খাওয়া-দাওয়া, ঘুম হারাম হয়ে গেল মন্ত্রী ও পণ্ডিতদের। তাদের পরিবারে কান্নাকাটির রােল পড়ে গেল। রাজা তাদের তােষামুদি কথা শুনতে নারাজ। আদেশ অনুযায়ী কাজ তার চাই। রাজ্যের জ্ঞানী-গুণীদের পরামর্শে সাড়ে সতেরাে লক্ষ ঝাঁটার ঝাটের ফলে রাজ্য ধুলায় আচ্ছন্ন হয়ে এবং সর্দি-কাশিতে মরার উপক্রম হলাে লােকজন। এই ধুলা দূর করতে ভিস্তি ভিস্তি পানি ঢালার ফলে পুকুর, নদী শুকিয়ে গেল আর সর্দি-জ্বরে উজাড় হলাে দেশটা । আবার বসল পরামর্শ সভা। রাজ্য মাদুর দিয়ে ঢেকে দিয়ে রাজাকে ঘরের মধ্যে বন্ধ করে রাখার সিদ্ধান্ত হলাে। রাজা তাতে বাদ সাধলেন। তখন যােগ্যমতাে চামার খুঁজে আনতে লােকজন ছােটাছুটি শুরু করল। বৃদ্ধ চর্মকার রাজার চরণ দুটি চামড়া দিয়ে ঢাকার পরামর্শ দিলেন এবং বৃদ্ধ সেইমতাে রাজার পদযুগল চর্ম আবরণ দিয়ে ঢেকে দিলেন। ধুলাবালি থেকে রাজার পা দুটি মুক্ত হলাে। এভাবেই জুতার আবিষ্কার হলাে। Gazivai.com এ ব্রান্ডের ঘড়ি মাত্র ৯০০ টাকা কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন
জুতা আবিষ্কার কবিতার ব্যাখ্যা
» কহিলা হবু, শুন গাে গােবুরায়,
কালিকে আমি ভেবেছি সারা রাত্র
তােমরা শুধু বেতন লহ বাটি,
রাজার কাজে কিছুই নাহি দৃষ্টি।
ব্যাখ্যাঃ মানুষের মনে হঠাৎ করেই কোনাে একটি চিন্তার উদয় হয়। মানুষ তা নিয়ে রাত-দিন ভাবে। রাজা হবুর মনেও তেমন একটি চিন্তার উদয় হয়। তিনি তার মন্ত্রী গােবুরায়কে ডেকে সে কথা বলেন। তিনি মন্ত্রীকে বলেন, রাজসভার সবাই শুধু শুধু বেতন নেয়, কোনাে কাজের দিকে তাদের নজর নেই। রাজা সারা রাত ধরে ভেবেছেন যদি সবাই রাজার কাজের দিকে দৃষ্টি দিত তাহলে ধরণির মাঝে পা ফেলা মাত্র তার পায়ে মলিন ধুলা লাগত না। পুরুষের ও মেয়েদের সে- ক্স বৃদ্ধি করার ভেষজ ঔষধ কিনতে ক্লিক করুন – এখনি কিনুন
Reviews
There are no reviews yet.