Description
পেটে আলসার হলে কি খাওয়া উচিত, প্রিয় পাঠক আজকের আর্টিকেলটিতে আমরা আলোচনা করব পেটে আলসার হলে কি খাওয়া উচিত নিয়ে তাই আমাদের আর্টিকেলটি পড়ে আপনি জানতে পারবেন পেটে আলসার হলে কি খাওয়া উচিত সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য তাহলে চলুন দেরি না করে এখনি জেনে নেয়া যাক ।
আর্টিকেলটিতে আমরা কিছু প্রডাক্ট তুলে ধরেছি প্রোডাক্টের বিজ্ঞাপন পিকচার তুলে ধরেছে আপনি চাইলে প্রোডাক্টগুলো দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে অর্ডার করে সংগ্রহ করতে পারেন । প্রডাক্ট কেনার জন্য সরাসরি ফোন নম্বরে যোগাযোগ করুন অথবা অডার অপশনে অর্ডার করুন ।
পেটে আলসার হলে কি খাওয়া উচিত
গ্যাস্ট্রিক আমাদের দেশের একটা কমন রোগ। আসলে এটা কোন রোগ না। এটা সাধারণত কিছু বদভ্যাসের কারণে হয়ে থাকে। অন্য যেকোন রোগের চেয়েও এটা মাঝে মাঝে খারাপ আকার ধারণ করতে পারে। আলসার একটি গুরুতর অসুখ। তৈলাক্ত খাবার যথাসম্ভব বর্জন করুন। যদি তা নাও পারেন সমস্যা নেই। তবে তৈলাক্ত খাবার খাওয়ার আগে বা পরে পানি খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। তৈলাক্ত খাবার খাবার অন্তত ৩০ মিনিট পরে এক গ্লাস পানি খান। মাংস,ডিম,বিরিয়ানী,মোঘলাই,চাইনিজ খাবার যাই খান না কেন সেটা দুপুরের মেনুতে অন্তর্ভুক্ত করুন। রাতের খাবারটি যেন হয় হালকা টাইপের। আলসার হলে আপনি যে যে খাবারগুলো বেশি বেশি খাবেন সেগুলো হলো -লো ফ্যাট মিল্ক, অলিব অয়েল, রেগুলার ভেজিটেবল ওয়েল, ডিম, মাছ, আপেল, তরমুজ, রুটি, পেঁপে, কলা, সবুজ শাকসবজি, বাধা কপি, বাদাম জাতীয় খাবার ইত্যাদি।শাক-সবজি,ছোট মাছ এসব দিয়ে রাতের মেনু সাজান। যদি সাইনাসের সমস্যা না থাকে তবে অবশ্যই ঠান্ডা পানি খান। খুব বেশী ঠান্ডা পানি যেন না হয়। তবে গরম পানি না খাওয়াটাই মঙ্গলজনক। ভাত খাওয়ার আগে এক বা দু গ্লাস পানি খেয়ে নিন। তারপরে ভাত খান। খাওয়ার পরপরই অনেক বেশী পানি খাওয়ার প্রবণতা আমাদের মাঝে বেশী করে দেখা যায়। এটা বর্জন করুন। ভাত খাওয়ার অন্তত ৩০ মিনিট পরে পানি খান।
পেটে আলসার হলে কি খাওয়া প্রয়োজন
আজ যে সময় খাবার খেলেন কালও ঠিক সেই সময়েই খাওয়ার অভ্যাস করুন। এভাবে প্রতিদিন প্রায় একই সময়ে দিনের ৩ বেলার খাবার গ্রহণ করুন। এই রোগে আক্রান্ত হলে অনেক গুরুতর সমস্যা দেখা দিতে পারে। আপনার খাবারে এমন জিনিস বাড়াতে হবে যাতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে। এই ধরনের জিনিসগুলি খাদ্যকে শক্তিশালী রাখে। লাল এবং কমলা ক্যাপসিকাম খেলে পেটের আলসার থেকেও মুক্তি পাওয়া যায়। পেঁপে খাওয়া অ্যালকালাইন ফসফেটেস নামক এনজাইমের উৎপাদন বাড়ায়। এই এনজাইম পাকস্থলীর শ্লেষ্মা আস্তরণকে শক্তিশালী করে।পেঁপে খাওয়া অ্যালকালাইন ফসফেটেস নামক এনজাইমের উৎপাদন বাড়ায়। এই এনজাইম পাকস্থলীর শ্লেষ্মা আস্তরণকে শক্তিশালী করে। যার কারণে আলসারের ঝুঁকি কমে।পাকস্থলীর আলসার থেকে মুক্তি পেতে চাইলে কফি পান করা এড়িয়ে চলুন। কেবল কফিই নয়, ক্যাফেইন সমৃদ্ধ সব ধরনের খাবারই এড়িয়ে চলা প্রয়োজন।পাকস্থলীর আলসারের রোগীদের ঝাল ও এসিড জাতীয় খাবার এড়িয়ে যেতে বলা হয়।
Reviews
There are no reviews yet.