Description
কাশি হলে কি খাওয়া উচিত, প্রিয় পাঠক আজকের আর্টিকেলটিতে আমরা আলোচনা করব কাশি হলে কি খাওয়া উচিত নিয়ে তাই আমাদের আর্টিকেলটি পড়ে আপনি জানতে পারবেন কাশি হলে কি খাওয়া উচিত সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য তাহলে চলুন দেরি না করে এখনি জেনে নেয়া যাক ।
আর্টিকেলটিতে আমরা কিছু প্রডাক্ট তুলে ধরেছি প্রোডাক্টের বিজ্ঞাপন পিকচার তুলে ধরেছে আপনি চাইলে প্রোডাক্টগুলো দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে অর্ডার করে সংগ্রহ করতে পারেন । প্রডাক্ট কেনার জন্য সরাসরি ফোন নম্বরে যোগাযোগ করুন অথবা অডার অপশনে অর্ডার করুন ।
কাশি হলে কি খাওয়া উচিত
এখন কাশির সমস্যা ঘরে ঘরে। কাশি উপশমে ঘরোয়া চিকিৎসা হিসেবে মধুর জুড়ি নেই। তবে এক বছরের কম বয়সী শিশুদের মধু খাওয়ানো একেবারেই উচিত নয়। এক গ্লাস কুসুম গরম পানিতে ২ টেবিল চামচ মধু, অর্ধেকটা লেবুর রস আর সামান্য আদার রসের মিশ্রণ প্রতিদিন এক–দুবার খেতে হবে। এ মিশ্রণ কফ ও গলাব্যথা উপশমে সহায়তা করে। বাসক পাতা পানিতে সেদ্ধ করে, সেই পানি ছেঁকে নিয়ে কুসুম গরম অবস্থায় খেলে কাশি উপশম হয়। তুলসী পাতা থেঁতো করে এতে কয়েক ফোঁটা মধু মিশিয়ে প্রতিদিন দু–তিনবার খেলে কাশি ভালো হয়। আদা ছোট টুকরা করে তার সঙ্গে লবণ মিশিয়ে কিছুক্ষণ পরপর খেতে পারেন। এ পদ্ধতি কাশি দূর করতে বেশ কার্যকরী। গরম দুধে অল্প পরিমাণে হলুদ মিশিয়ে খেলে তা কাশি উপশমে বেশ কাজে আসে। লবঙ্গের রস গলায় আরাম দেয়, জীবাণু দূর করে।
কাশি হলে কি খাওয়া প্রয়োজন
ঋতু পরিবর্তন বা আবহাওয়া বদলের সময় শুষ্ক বা কফ-কাশির সমস্যায় ভোগেন অনেকেই। কাশি থামানোর জন্য অত্যন্ত ভালো একটি উপাদান মধু। এতে থাকে অ্যান্টিব্যাকটিরিয়াল নানা জিনিস। রোজ সালাদের সঙ্গে একটু রসুনকুচি কিংবা গরম স্যুপে রসুনকুচি মিশিয়ে খান। এ সময়ের কফ–কাশি কমাতে প্রচুর তরল পান করবেন। যেমন গরম স্যুপ, মসলাপানি, আদা–লেবু দিয়ে চা, হারবাল চা ইত্যাদি বারবার পান করুন। এ ছাড়া গরম লবণপানি দিয়ে গড়গড়া করুন, গরম পানির ভাপ নিন। কাশি হলে ক্যাফেইনযুক্ত পানীয় এড়িয়ে চলা উচিত। বিশেষ করে কফি। কাশির সময় কফি খাওয়া হলে তা গলা শুকিয়ে ফেলে। এতে কোনো কিছু গিলতে অস্বস্তি হয়।
Reviews
There are no reviews yet.