কাশি হলে কি খাওয়া উচিত

500.00৳ 

সরাসরি কিনতে ফোন করুন: 01622913639

>> সারাদেশে ক্যাশ অন ডেলিভারি করা হয় !

>> ডেলিভারি খরচ ঢাকার মধ্যে ৬০ ঢাকার বাইরে  ১০০ টাকা !

>> প্রোডাক্ট হাতে পেয়ে চেক করে মূল্য পরিশোধ করতে পারবেন !

>> ডেলিভারি খরচ সাশ্রয় করতে একসাথে কয়েকটি প্রোডাক্ট অর্ডার করুন !

305 in stock

Description

কাশি হলে কি খাওয়া উচিত, প্রিয় পাঠক আজকের  আর্টিকেলটিতে আমরা আলোচনা করব কাশি হলে কি খাওয়া উচিত নিয়ে তাই আমাদের আর্টিকেলটি পড়ে আপনি জানতে পারবেন কাশি হলে কি খাওয়া উচিত সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য তাহলে চলুন দেরি না করে এখনি জেনে নেয়া যাক ।

আর্টিকেলটিতে আমরা কিছু  প্রডাক্ট তুলে ধরেছি প্রোডাক্টের বিজ্ঞাপন পিকচার তুলে ধরেছে আপনি চাইলে প্রোডাক্টগুলো দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে অর্ডার করে সংগ্রহ করতে পারেন । প্রডাক্ট কেনার জন্য সরাসরি ফোন নম্বরে যোগাযোগ করুন অথবা অডার অপশনে অর্ডার করুন ।

কাশি হলে কি খাওয়া উচিত

এখন কাশির সমস্যা ঘরে ঘরে। কাশি উপশমে ঘরোয়া চিকিৎসা হিসেবে মধুর জুড়ি নেই। তবে এক বছরের কম বয়সী শিশুদের মধু খাওয়ানো একেবারেই উচিত নয়। এক গ্লাস কুসুম গরম পানিতে ২ টেবিল চামচ মধু, অর্ধেকটা লেবুর রস আর সামান্য আদার রসের মিশ্রণ প্রতিদিন এক–দুবার খেতে হবে। এ মিশ্রণ কফ ও গলাব্যথা উপশমে সহায়তা করে। বাসক পাতা পানিতে সেদ্ধ করে, সেই পানি ছেঁকে নিয়ে কুসুম গরম অবস্থায় খেলে কাশি উপশম হয়। তুলসী পাতা থেঁতো করে এতে কয়েক ফোঁটা মধু মিশিয়ে প্রতিদিন দু–তিনবার খেলে কাশি ভালো হয়। আদা ছোট টুকরা করে তার সঙ্গে লবণ মিশিয়ে কিছুক্ষণ পরপর খেতে পারেন। এ পদ্ধতি কাশি দূর করতে বেশ কার্যকরী। গরম দুধে অল্প পরিমাণে হলুদ মিশিয়ে খেলে তা কাশি উপশমে বেশ কাজে আসে। লবঙ্গের রস গলায় আরাম দেয়, জীবাণু দূর করে।

কাশি হলে কি খাওয়া প্রয়োজন

ঋতু পরিবর্তন বা আবহাওয়া বদলের সময় শুষ্ক বা কফ-কাশির সমস্যায় ভোগেন অনেকেই। কাশি থামানোর জন্য অত্যন্ত ভালো একটি উপাদান মধু। এতে থাকে অ্যান্টিব্যাকটিরিয়াল নানা জিনিস। রোজ সালাদের সঙ্গে একটু রসুনকুচি কিংবা গরম স্যুপে রসুনকুচি মিশিয়ে খান। এ সময়ের কফ–কাশি কমাতে প্রচুর তরল পান করবেন। যেমন গরম স্যুপ, মসলাপানি, আদা–লেবু দিয়ে চা, হারবাল চা ইত্যাদি বারবার পান করুন। এ ছাড়া গরম লবণপানি দিয়ে গড়গড়া করুন, গরম পানির ভাপ নিন। কাশি হলে ক্যাফেইনযুক্ত পানীয় এড়িয়ে চলা উচিত। বিশেষ করে কফি। কাশির সময় কফি খাওয়া হলে তা গলা শুকিয়ে ফেলে। এতে কোনো কিছু গিলতে অস্বস্তি হয়।

কাশি হলে কি খাওয়া ভালো

কাশির সমস্যায় ভোগেন, তবে তেলে ভাজাপোড়া খাবার অবশ্যই বাদ দিতে হবে। কারণ, তেল কাশি বাড়িয়ে দেয়। কড়া ভাজা খাবারও এ সময় এড়ানো উচিত, কারণ তা কাশিবর্ধক ও গলা চুলকানোর জন্য দায়ী। গার্গল করলেও কাশি ও গলাব্যথা দুই-ই কমে। এক গ্লাস কুসুম গরম পানিতে আধা চা–চামচ লবণ মিশিয়ে ১০–১৫ মিনিট ধরে গার্গল করুন। কাশি হলে ঠান্ডা পানির পরিবর্তে গরম পানি পান করার চেষ্টা করুন। গোসলও গরম পানিতে করুন। গরম পানির ভাপওনিতে পারেন। মেন্থল দিয়ে তৈরি ক্যান্ডি বা চকলেট কাশির জন্য উপকারী।
আমাদের এই আর্টিকেলটিতে আমরা তুলে ধরেছি কিছু তথ্য যা সংগৃহীত এবং আমাদের নিজস্ব ভাষায় উপস্থাপিত কাশি হলে কি খাওয়া উচিত এই আর্টিকেল সম্পর্কে আপনার প্রশ্ন কিংবা জিজ্ঞাসা থাকলে আমাদের আমাদেরকে অবশ্যই কমেন্ট বক্সে জিজ্ঞাসা করতে পারেন যে আর্টিকেলটি লিখেছি এই আর্টিকেলে কাটা দাগ,পোড়া দাগ ফাটা দাগ দূর করে প্রোডাক্টের বিজ্ঞাপন পিকচার দেয়া রয়েছে আপনি চাইলে প্রোডাক্ট গুলো দেশের যে কোন প্রান্ত থেকে অর্ডার করতে পারেন ।

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “কাশি হলে কি খাওয়া উচিত”

Your email address will not be published. Required fields are marked *