Description
স্বামী স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ এক হলে সম্পর্কে অনেকেই আমাদের কাছে বিস্তারিত জানার আগ্রহ প্রকাশ করে থাকেন তাই আজকের আর্টিকেলটি সাজিয়েছি এমন ভাবে যে আর্টিকেল এর মাধ্যমে জানতে পারবেন স্বামী স্ত্রী উভয়ের রক্তের গ্রুপে হলে কি সমস্যা হতে পারে এবং এ কারণে কোন কোন সমস্যা আপনি পড়তে পারেন সে সম্পর্কে আমরা বিস্তারিত আলোচনা করেছি । ভালোবাসার মানুষের রাগ ভাঙ্গানোর মেসেজ
স্বামী স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ এক হলে
সাধারণত বিয়ের আগে আমরা আত্মীয়স্বজন অথবা স্বামী স্ত্রীর ব্যাপারে খোঁজখবর নিতে ভুলে যাই এবং তাদের প্রকল্প ভবিষ্যৎ জীবনে যে সমস্যা গুলো ফেস করতে হবে সে সমস্যাগুলো জন্য কি কি পরীক্ষা অথবা কী কী পদ্ধতি অবলম্বন করা উচিত সে জিনিসগুলো আমরা আসলে খেয়াল করিনা তো জিনিসগুলো তাদের অবশ্যই খেয়াল করা উচিত এবং এই জিনিসগুলো তাকে তাদের অবশ্যই পরীক্ষা করে তারপরে তাদের এই ডিসিশন নেওয়া উচিত।
বিয়ের আগে পরিবার পরিজন, আত্মীয় স্বজন সংক্রান্ত যাবতীয় খোঁজ খবর নিয়ে থাকি আমরা, কিন্তু ভুলে যাই সব চেয়ে প্রয়োজনীয় ব্যাপার স্বামী স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ সংক্রান্ত ব্যাপারটি। আসলে স্বামী-স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ এক হলে কোনো সমস্যা হয় কি।
বেশির ভাগ দম্পতিই তা জানতে চান স্বামী-স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ একই হলে কী ধরনের সমস্যা হতে পারে। স্বামী-স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ এক হলে বাচ্চার জন্মগত কোনো সমস্যা হয় কিনা।
স্বামীর রক্তের গ্রুপ যদি পজেটিভ হয় তাহলে স্ত্রীর পজেটিভ হতে হবে। আর যদি স্বামীর রক্তের গ্রুপ নেগেটিভ হয় তাহলে স্ত্রীর পজেটিভ বা নেগেটিভ যে কোনো একটি হলেই হবে। তবে স্বামীর গ্রুপ যদি পজেটিভ হয় তাহলে কোনোভাবেই স্ত্রীর রক্তের নেগেটিভ হওয়া চলবে না। এ ক্ষেত্রে স্ত্রীর গ্রুপ যদি নেগেটিভ হয় তাহলে তার স্বামীর রক্তের গ্রুপ নেগেটিভ হলে অনেক সমস্যা এড়ানো যাবে।
পজিটিভ(+) পজেটিভ(+) সুস্থ সন্তান
নেগেটিভ (-) নেগেটিভ (-) সুস্থ সন্তান
নেগেটিভ (-) পজেটিভ (+) সুস্থ সন্তান
পজিটিভ (+) নেগেটিভ (-) প্রথম সন্তান সুস্থ, দ্বিতীয় থেকে সমস্যা
স্বামী-স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ মিলে গেলে কোনো সমস্যা হয় না। তবে স্ত্রী যদি নেগেটিভ হয় আর স্বামী যদি পজেটিভ হয় তাহলে ‘লিথান জিন’ বা ‘মারণ জিন’ নাকে একটি জিন তৈরি হয়, যা পরবর্তীতে জাইগোট তৈরিতে বাধা দেয় বা জাইগোট মেরে ফেলে। সেক্ষেত্রে মৃত বাচ্চার জন্ম হতে পারে। বাচ্চা হতে পারে জন্মান্ধ। এছাড়া যখন কোনো নেগেটিভ গ্রুপের মা পজেটিভ ফিটাস (ভ্রুণ) ধারণ করে তখন সাধারণত প্রথম বাচ্চার ক্ষেত্রে কোনো সমস্যা হবে না। কিন্তু ডেলিভারির সময় পজেটিভ ভ্রুণের রক্ত, প্লাসেন্টারের (গর্ভফুল) বাধা ভেদ করে মায়ের শরীরে প্রবেশ করবে। মায়ের শরীরেও প্রসবের সময় যে রক্ত প্রবেশ করবে, তা প্রসবের কয়েক মাসের মধ্যেই মায়ের শরীরে আরএইচ এন্টিবডি তৈরি করবে। পুরুষের ও মেয়েদের সে– ক্স বৃদ্ধি করার হোমিও ঔষধ কিনতে ক্লিক করুন – এখনি কিনুন
স্বামী স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ এক হলে কি কি সমস্যা হয় বিয়ের আগে অবশ্যই জেনে
স্বামী স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ স্বামী-স্ত্রীর রক্তের গ্রুপে খুলে যে যে সমস্যা হতে পারে এবং বিয়ের পরে যে সমস্যা আপনাদের facebook করতে হতে পারে সে সম্পর্কে আপনারা বিস্তারিত আগেই জেনে নেওয়া উচিত।
যখন কোনো নেগেটিভ গ্রুপের ব্যক্তিকে পজেটিভ গ্রুপের রক্ত দেয়া হয় তখন প্রথমবার সাধারণত কিছু হয় না। তবে এর বিরুদ্ধে রোগীর শরীরে একটি এন্টিবডি তৈরি করে। যার ফলে রোগী আবার কখনও যদি পজেটিভ গ্রুপের রক্ত নেয়, তবে তার রক্তের কোষগুলো ভাঙতে শুরু করে। এ কারণে কাঁপুনি, জ্বর কিংবা কিডনি অকেজো থেকে শুরু করে মারাত্মক সব শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে পারে। এমনকি মৃত্যুও ঘটতে পারে। এ সমস্যাকে চিকিৎসাবিদ্যায় বলা হয় এবিও ইনকমপ্যাটিবিলিটি।
তাই অবশ্যই আপনি বিয়ের আগে আপনার স্ত্রী অথবা স্বামী স্ত্রীর ব্লাড গ্রুপ চেক করে নিবেন থেকে আপনি অনেক সমস্যার পরবর্তী জীবন অনেক সমস্যার সমাধান পেয়ে যাবেন এবং আপনি অগ্রিম অনেক সমস্যা থেকে নিজেকে সরিয়ে রাখতে পারেন ।
Reviews
There are no reviews yet.